ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা
ই-কাপের সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত। আমাদের শারীরিক সুস্থতার জন্য ইক্যাপের ভূমিকা অপরিসীম।আপনারা যারা খাবারের মাধ্যমে শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে পারেন না তাদের জন্য ভিটামিন ই ক্যাপ খুবই উপকারী।
আপনারা চাইলে খাবারের মাধ্যমেও ভিটামিনের অভাব পূরণ করতে পারেন যে ধরনের খাবার খেলে আপনাদের ভিটামিনের অভাব পূরণ হবে তাহলে শাকসবজি, ফলমূল , টক জাতীয় ফল ইত্যাদি। আসুন আমরা ই-ক্যাপের ব্যবহার বিধি সম্পর্কে জানি।
পেজ সূচিপত্রঃ ই-ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা
- ই-ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা
- ই ক্যাপের উপকারিতা
- ই ক্যাপের অপকারিতা
- ই ক্যাপ এর কাজ কি
- ই ক্যাপ খাওয়ার নিয়ম
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি ক্ষতি হয়
- ই ক্যাপ ৪০০ চুলের জন্য কি ভালো
- ই ক্যাপ কতদিন খেতে হয়
- শেষ কথাঃ ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা
ই-ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা
ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা অপারেশন। আপনারা সবাই জানেন ই-ক্যাপ আমাদের
শারীরিক সুস্থতার জন্য খুবই উপকারী। আপনারা কি জানেন সূর্যমুখী বীজে রয়েছে
সর্বোচ্চ ভিটামিন ই।এছাড়া লালমরিচের গুড়া রয়েছে সর্বোচ্চ ভিটামিন
ই। আপনারা জেনে অবাক হবেন যে লাল মরিচের গুরায় সর্বোচ্চ ভিটামিন ই
সমৃদ্ধ শক্তি রয়েছে। এছাড়া বাদাম বাদাম জাতীয় খাদ্য রয়েছে ভিটামিন
ই কাজুবাদাম, চিনাবাদাম, পেস্তা বাদাম ।
ই ক্যাপের উপকারিতা
ই-ক্যাপের উপকারিতা ও অপকারিতা জানার আগে আমাদের সবার আগে জানতে হবে কি কি
উপকারিতা রয়েছে। ই-ক্যাপ আমাদের শারীরিক গঠনের সাহায্য করে। এছাড়া আপনার
চুল ত্বক ও ত্বককে সুস্থ রাখতে ও ময়শ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে
ই-ক্যাপ। ই-ক্যাপের ভেতরে থাকা তেল সিরাম হিসেবে ইউজ করতে পারেন আপনার
ত্বকে। চুলে ব্যবহারের ক্ষেত্রে ক্যাস্টর অয়েলের মধ্যে ইউজ করতে পারেন
তাতে ভালো উপকার পাবেন।
আরো পড়ুনঃ নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন
- আপনার বার্ধক্য কমাতে সাহায্য করবে।
- আপনার হাড়ের যাবতীয় সমস্যা রোধ করবে এমনকি আপনার বন্ধ্যার সমস্যা দূর করবে ই -ক্যাপ।
- আপনার নখের যত্ন নিতে ভিটামিন ই ক্যাপ সাহায্য করবে। আসুন আমরা জেনে নিই ই-কার দ্বারা কিভাবে আপনার পায়ের নখের যত্ন নিতে পারেন। প্রথমে ক্যাপসুল টি খুলুন এবং তার ভেতরে থাকা পদার্থটি আপনার নখের ভেতরে ভালো করে দিয়ে দিন। আপনি যদি এই মাধ্যমটির রাতে ব্যবহার করেন তাহলে এতে মশ্চারাইজার কাজ করবে।
- আপনি কি জানেন ভিটামিন ই ক্যাপ আপনার ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজার কাজ করে। আপনার ব্যবহারকৃত ক্রিম এর সাথে এই ক্যাপসুলটি মিশিয়ে নিন এবং রাতে খুব ভালোভাবে আপনার মুখে মেসেজ করে লাগিয়ে নিন এতে আপনার মশ্চারাইজারের কাজ করবেন।
- ই-ক্যাপ এর ভেতরে যে তরল পদার্থটি থাকে তা দেখতে কিছুটা তেলের মত আপনি চাইলে সিরাম হিসেবে ইউজ করতে পারেন।
- আপনার চুলের যত্নে ই ক্যাপের কার্যকারিতা অনেক বেশি। আপনার নতুন চুল গজাতে এবং চুলের ঝলমল করতে পরিষ্কার করতে এটা খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখেন। আপনার ব্যবহারকৃত তেলের মধ্যে ই ক্যাপ মেশিনে এবং আপনার মাথায় ভালো করে ম্যাসাজ করুন এতে করে আপনার ত্বক স্বাস্থ্যবান এবং সতেজ থাকবে।
- আপনার ত্বকে যদি কোন ধরনের রেস বা সান সানবান থেকে থাকে সে ক্ষেত্রে ই ক্যাপ ব্যবহার করুন এতে করে আপনার মুখের ব্রণ রোদে পরা দাগ ইত্যাদি দূর হয়ে যাবে।
ই ক্যাপের অপকারিতা
ই-ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। আমরা শুধু উপকারিতায় যদি নিয়ে থাকি
তাহলে অপকারিতা কে নেবে বলেন। অপকারিতা তো কাউকে না কাউকে নিতে হবে তো কারা নিবে
যারা অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করবে ব্যবহার বিধিতে ভুল করবে তাদের ক্ষেত্রে
অপকারিতা ঘটবে। আমরা কি চাইবো আমাদের সঙ্গে এই মেডিসিনের অপকারিতা গুলো হোক
আমাদের জেনে নিতে হবে যেন আমাদের সঙ্গে তা না ঘটে।
আরো পড়ুনঃ কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- ই ক্যাপ আমাদের জন্য খুবই উপকারী একটি জিনিস কিন্তু কিন্তু যে জিনিসের উপকারিতা এত বেশি তার যে অপকারিতা থাকবে না এমনটা তা কখনোই হতে পারে না। আপনি যদি কখনো এর ব্যবহার বিধি ভুল করে থাকেন তাহলে আপনার উপকারের থেকে অপকারিতাই বেশি হবে যা আপনার জন্য মোটেও ঠিক হবে না।
- ভিটামিন এ আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী হলেও আমাদের মনে রাখা জরুরী, আপনারা যদি সরাসরি আপনাদেরকে কখনো ইক্যাপ লাগিয়ে থাকেন তাহলে মনে রাখবেন সরাসরি ইক্যাপ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আপনার ত্বকে জ্বালাপোড়া হতে পারে ত্বকে ফুসকুরি আসতে পারে, ত্বকের প্রদাহের কারণ হতে পারে।
- আপনাদের ত্বকের যত্নে আপনারা সরাসরি ভিটামিন ই কখনোই ব্যবহার করবেন না। আপনারা চাইলে দই , লেবুর রস, মধু প্যাক বানিয়ে মুখে লাগাতে পারেন এতে আপনার ত্বক আরো বেশি উজ্জ্বল হবে। ত্বকে যদি কোন ব্রণ হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই মধু বা পাকা পেঁপের সঙ্গে লেবুর রস কি ক্যাপসুল মুখে লাগিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
- আপনারা কি জানেন আপনারা যদি অত্যাধিক পরিমাণে ই ক্যাপসুল সেবন করেন সে ক্ষেত্রে আমাশয় হতে পারে এলার্জি জনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- আপনারা যদি ই- ক্যাপ অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন করে ফেলেন সে ক্ষেত্রে আপনার ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে।
ই ক্যাপ এর কাজ কি
আপনার লিঙ্গের অঙ্গ গুলির যে কোষগুলো থাকে তার ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে ই ক্যাপ। যা আপনার জন্য উত্তেজনা কে কয়েক গুনে বাড়িয়ে তুলতে পারে। আপনার শরীরের রক্ত প্রবাহকে উন্নত করতে পারে। পুরুষদের ইলেকশনকে উন্নত করে উত্তেজনাকে উন্নত করতে সাহায্য করে।
ই ক্যাপ খাওয়ার নিয়ম
ই ক্যাপের মধ্যে থাকা ফ্যাট সলিউবল দ্বারা গঠিত এন্টি অক্সিডেন্ট এ ভরপুর ভিটামিন ই আপনার চুলের সমস্যার বেস্ট সমাধান হতে পারে। আপনারা যারা চুল ওঠার সমস্যার জন্য রাতে ঘুমাচ্ছেন না তাদের জন্য বলছি ইক্যাপ ব্যবহার করুন তাহলে আপনার চুল ওঠার সমস্যা দূর হবে।
আপনি চাইলে ই কাপের ডোজ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিতে পারেন।
আপনারা চাইলে খাবারের মাধ্যমে ভিটামিন ই সংগ্রহ করতে পারেন আপনাদের শরীরের জন্য। আমরা অনেকে পরিমাণ মতো শাকসবজি খেতে পারি না তাই আমাদের শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পড়ে যায়। আপনারা যদি পরিমাণ মতো শাকসবজি খেতে পারেন তাহলে আলাদা করে আপনাদের এই কাপ খাওয়া লাগবে না। আপনারা পর্যাপ্ত পরিমাণ শাকসবজি খেতে পারেন না যার ফলে ডাক্তারদের পরামর্শ দিতে হয় ই -ক্যাপ খাওয়ার।
আরো পড়ুনঃ পাতি লেবু খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
খাওয়ার কিছু নিয়ম নীতি আছে যেগুলো মেনে চললে আপনারা শারীরিকভাবে উপকার পাবেন। 200iu capsule আপনি চাইলে দিনে ১ থেকে ২ টা ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু ৪০০iu ক্যাপসুল হলে অবশ্যই আপনাকে দিনে একটি করে খেতে হবে। আরে ৪০০iu ক্যাপসুল সন্ধ্যার পর যদি আপনি হালকা নাস্তা খাওয়ার শেষে খেতে পারেন তাহলে আপনি বেশি উপকার পেতে পারেন আর তা যদি সম্ভব না হয় তাহলে অবশ্যই রাতে খাবারের পর দিতে হবে।
মনে রাখবেন ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কখনোই কোন ঔষধ সেবন করা উচিত নয়।
- আপনার হার্টের সমস্যার জন্য প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৮০০ ই উ ভিটামিন কি সেবন করতে পারেন।
- আপনি যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ২০০ থেকে ৪০০ আই ইউ ভিটামিন ই সেবন করুন।
- আপনার শিশুকে শিশুর যদি ভিটামিন ই এর অভাব দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই ২০০ই উ প্রতিদিন সেবন করান।
- আপনার চুলের সমস্যায় ও ত্বকের সমস্যার জন্য প্রতিদিন 200 থেকে 400 ই উ ভিটামিন সেবন করুন।
- বয়স্কদের যদি ঠান্ডা জনিত সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই 200iu প্রতিদিন সেবন করেন।
- যারা গর্ভবতী আছেন এবং দুগ্ধ দান করেন বাচ্চাদের তারা ই কেয়ার খাওয়া থেকে দূরে থাকুন।
- আপনাদের যাদের কিডনির সমস্যা আছে তারা ই খাওয়া যাবে না।
- যাদের লিভারের সমস্যা আছে তাদের ই-ক্যাপ খাওয়া যাবে না।
- যাদের রক্ত রোগ আছে তারা ই ক্যাপ খাবেন না।
- হাই কোলেস্টেরল আছে তারাও ব্যবহার করবেন না।
- প্রায় ওষুধে সুগার থাকার কারণে ডায়াবেটিস রোগীরা এ থেকে দূরে থাকাই ভালো।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি ক্ষতি হয়
প্রত্যেকটি ওষুধেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তেমনি ভিটামিন ই ক্যাপের ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। কোন ঔষধি অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করা উচিত নয়। এক্ষেত্রে ভিটামিন ই ক্যাপ অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করা থেকে দূরে থাকুন। পরিমাণ মাত্রায় সেবন করুন না হলেও উপকারের দিক থেকে ক্ষতির দিকটা বেশি দেখা দিবে। আপনি ভিটামিন ই অতিরিক্ত মাত্রায় গ্রহণ করলে আপনার ক্লান্তি বাড়বে এবং ত্বকে ফুসকুড়ি আসবে।
এছাড়া মাথাব্যথা, দৃষ্টিশক্তি ঘোলাটে হওয়া , পেট ব্যথা, শ্বাসকষ্ট হওয়ার মত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিবে। তাই অবশ্যই কোন ঔষধ সেবনের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর সেবন করবেন।
ই ক্যাপ ৪০০ চুলের জন্য কি ভালো
আপনি কি জানেন ভিটামিন ই তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার শরীরের রক্ত সঞ্চালন করতে সাহায্য করে। আপনি যদি আপনার চুলের জন্য ভিটামিন ই ক্যাপ ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই Evion ৪০০ এই ভিটামিন ই ক্যাপগুলো ব্যবহার করুন এতে করে আপনার চুলের গ্রোথ বাড়বে। আপনি যদি ক্যাস্টর অয়েলের সাথে ই - ক্যাপ ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার চুলের বৃদ্ধির উন্নতি ঘটবে। ভিটামিন ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা দুই রয়েছে।
ই ক্যাপ কতদিন খেতে হয়
একটানা কোন ঔষধি সেবন করা উচিত নয় তবে অবশ্য আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টানা তিন মাস ব্যবহার করতে পারেন। এরপর এক দুই মাস গ্যাপ দিয়ে আবার পুনরায় শুরু করতে পারেন। অতিরিক্ত ওষুধ সেবনের কারণে আপনার উপকারের দিকে অপকারের দিকটাই বেশি উঠে আসবে তাই চেষ্টা করুন ঔষধ নিয়ম মেনে সেবন করতে । পুনরায় ওষুধ সেবন শুরু করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে নিবেন।
আপনি পুনরায় আবার ওষুধ সেবন করতে পারবেন কিনা সে বিষয়ে সিওর হয়ে নিবেন। কারণ একজন চিকিৎসক আপনার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে আপনাকে সাজেশন করবে আপনি সে ওষুধ টা নিতে পারবেন কিনা। একজন সুস্থ মস্তিষ্কের ব্যক্তির উচিত চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে যে কোন মেডিসিন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া। কারণ আপনি যদি নিজ সিদ্ধান্তের কোন মেডিসিন সেবন করে থাকেন সে ক্ষেত্রে আপনার শারীরিক অনেক ক্ষতি হতে পারে।
শেষ কথাঃ ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা
ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। আমরা চাইলেই আমাদের
নিত্য প্রয়োজনীয় খাবার তালিকায় ভিটামিন ই ক্যাপ সমৃদ্ধ খাবার রাখতে পারি। তাতে
করে আমাদের কোন মেডিসিনের প্রয়োজন হবে না কিন্তু যখনই আমরা খাবারের মাধ্যমে এ
ধরনের ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার খেতে পারি না তখন আমরা মেডিসিনের দিকে ঝুঁকে
পড়ি। বাদাম জাতীয় খাবার খেয়েও ভিটামিন ই এর ঘাটতি পূরণ করা যায়।
আর একটা কথা অবশ্যই মনে রাখবেন আপনাদের যেকোন সিদ্ধান্তে চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত কখনোই কোন সিদ্ধান্ত নিবেন না কোন ঔষধ সেবনের ক্ষেত্রে। আশা করছি আপনাদের না জানা কিছু তথ্য আপনাদের জানাতে পেরেছি। এই তথ্যগুলো দ্বারা আপনাদের উপকারে আসবে যদি আপনারা উপকৃত হন তাহলে আমার ভালো লাগবে। আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই লাইক কমেন্ট
ও শেয়ার করুন আর অবশ্যই আমার পেজটিকে ফলো করবেন। আপনাদের না জানা আরও অনেক
তথ্য বহুল আর্টিকেল যেন আমি লিখতে পারি তার জন্য আমার সঙ্গে
থাকবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url