সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় জেনে নিন

 সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় আমরা সবাই এই প্রশ্নর উত্তর খুঁজি । আপনারা যদি জানতে চান সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের আর্টিকেল

জুড়ে আমরা আলোচনা করবো খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়। মোটা হওয়াটা ব্যাক্তি ভেদে তাদের শরীরের অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। আবার ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চললে মোটা হওয়ার ইচ্ছা পূর্ণ হতে পারে।

 এছাড়া ক্যালোরি যুক্ত খাবার খেলে তারাতারি মোটা হওয়া যায়।

পেজ সূচিপত্র ঃসকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় জেনে নিন

• সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়
• মেয়েদের মোটা হওয়ার ব্যায়াম
• রাতে কি খেলে ওজন বাড়ে
• খেজুর খেলে কি মোটা হওয়া যায়
• কোন ভিটামিন খেলে ওজন বাড়ে
• ৭ দিনে মোটা হওয়ার সহজ উপায়
• ১৫ দিনে মোটা হওয়ার সহজ উপায়
• মন্তব্যঃ সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় 

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়  

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় আসুন জেনেনিই।  সকালে খালি পেটে মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাবার খাওয়া যেতে পারে। কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় আমরা এই চিন্তায় বিভোর থাকি। আমাদের অনেকের কাছে মোটা হওয়াটা স্বপ্ন আবার অনেকের কাছে মোটা হওয়াটা দুঃস্বপ্ন। আমরা অধিকাংশ মেয়েরাই চায় নিজেদের শরীরকে স্লিম রাখতে। আবার অনেক মেয়েরা চায় তাদের শরীরকে  

আরো পড়ুনঃ পাতি লেবু খাওয়ার উপকারিতা 

আসলে আমরা জানি কি খেলে সকালে কি খেলে আমরা মোটা হতে পারবো এমন অনেক ধরনের খাবার আছে যা সকালে খালি পেটে খেলে মোটা হওয়া যাবে।

কলাঃ কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালরি যা আমাদের শরীরের জন্য এবং মোটা হওয়ার জন্য খুব কার্যকরী। কলাতে আরো রয়েছে কার্বোহাইড্রেট যা আপনাদের ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।

দুধঃ দুধ আমরা বেশিরভাগ সময় রাতে বা বিকেলে খেয়ে থাকি চেষ্টা করবেন দুধ সকালে খাবার। এতে আপনার শরীরের ওজন বাড়বে দুধে আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন যা আপনাদের ওজন বাড়াবে।

ডিমঃ সাদা অংশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা খালি পেটে খেলে আপনাদের শরীরকে মোটা করার জন্য অনেক বেশি কার্যকরী হবে। 

বাদামঃ বাদাম যা আমাদের স্বাস্থ্যকে মোটা করতে অনেক কার্যক্রম বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন এবং এটি ফ্যাট সমৃদ্ধ। সকালে খালি পেটে চেষ্টা করবেন বাদাম খাবার সেটা চিনা বাদাম হোক কাজুবাদাম পেস্তা বাদাম ইত্যাদি।

কিসমিসঃ আমাদের স্বাস্থ্যকে মোটা করার জন্য অনেক বেশি কার্যকরী একটি উপাদান কিসমিসে আছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন যা আপনাদের শরীরের ওজন বাড়াতে অনেক বেশি কার্যকরী।

মধুঃ মধুতে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি যা আপনাদের শরীরে ক্যালরি কমাবে এবং ডায়াবেটিস থেকেও মুক্তি দেবে তাই আপনারা ওজন কমাতে সকালে খালি পেটে মধু খেতে পারেন। 

  ছোলাঃ সকালে খালি পেটে ছোলা খেতে পারেন তাহলে আপনার শারীরিক ওজন অনেক অংশে বেড়ে যাবে। আপনি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন ১৫ থেকে ২০ দিন বা একমাস চেষ্টা করে দেখুন খালি পেটে ছোলা খেয়ে। আগের দিন রাতে কিছু ছোলা ভিজিয়ে রাখুন এবং পরের দিন সকালে ফ্রেশ হওয়ার পর খালি পেটে ছোলা চিবিয়ে খান এবং সাথে এক গ্লাস পানি পান করুন এভাবে এক মাস ব্যবহার করুন দেখুন আপনার ওজন অধিকাংশ বেড়ে যাবে। 

মেয়েদের মোটা হওয়ার ব্যায়াম

মেয়েদের শারীরিক ওজন বাড়ানোর জন্য নির্দিষ্ট কিছু ব্যায়াম আছে। মেয়েরা যদি চেষ্টা করে তাদের ব্যায়াম করা বা এক্সারসাইজ করার মধ্য দিয়ে তারা তাদের শারীরিক ওজন বাড়াবে তা তারা অবশ্যই করতে পারে। আসুন আমরা এখানে কিছু কার্যকরী ব্যায়ামের আলোচনা করি

ওজন উত্তোলনঃ মেয়েরা ওজন উত্তোলন করে ব্যায়াম করতে পারে এ ধরুন ডাম্বেল বা বারবেল ব্যবহার করেও ওজন উত্তোলনের ব্যায়াম করা যায়। 

স্কোয়াদঃ আসলেই স্কোয়ারড্যামটি ব্যায়ামটিন আমাদের পায়ের বেশি এবং নিতম্ব পেশীর গঠন করতে সাহায্য করে। এছাড়া আমাদের শরীরের নিচের অংশের পেশিকে শক্তিশালী করতেও কার্যকরী।

ওয়াকিংঃ ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী আপনারা মোটা হতে চাইলে পেট পূর্ণ করে খেতে পারেন কিন্তু শর্ত একটি অবশ্যই আপনাদের সকালে এবং বিকেলে ৩০ মিনিট ৩০ মিনিট করে এক ঘন্টা হাঁটতেই হবে এটা আপনাদের শরীর সুস্থ থাকবে এবং শারীরিকভাবে ওজনও বাড়বে।

রাতে কি খেলে ওজন বাড়ে

 রাতে আমাদের তেমন কোন নির্দিষ্ট খাবার নেই তারপরেও এমন কিছু খাবার নির্দিষ্টভাবে যদি আমরা খেতে পারি তাহলে আমাদের ওজন অনেকাংশে বেড়ে যাবে। আসুন কোন খাবার খেলে আমাদের দ্রুত ওজন বাড়বে সে সম্পর্কে আমরা জানি।

চিকেন বা মাংসঃ চিকেন বা মাংস জাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফ্যাট সমৃদ্ধ হয় যার কারণে যদি আপনারা রাতে এ ধরনের খাবার খেতে পারেন তাহলে আপনাদের দ্রুত ওজন বাড়বে।

বাদাম এবং শুকনো ফলঃ বাদাম এবং শুকনো ফল যেমন ধরুন কাজুবাদাম, কিসমিস , চিনা বাদাম , পেস্তা বাদাম , আখরোট , কিসমিস ইত্যাদি এ ধরনের শুকনো খাবার যদি আপনারা খেতে পারেন তাহলে আপনাদের দ্রুত ওজন বাড়বে।

দুধ এবং দুগ্ধ জাত খাবারঃ দুধ এবং দুগ্ধ জাত খাবার যেমন ধরেন পনির , দই , ঘি ইত্যাদি খাবার প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন থাকে যার কারণে আপনার দ্রুত ওজন বাড়তে সাহায্য করবে।

পাস্তা এবং রাইসঃ পাস্তা এবং রাইসের প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে যার ফলে যদি আপনি রাতে এ ধরনের খাবার খেতে পারেন তাহলে আপনার ওজন বাড়াতে সহায়তা করবেন।

ফলমূলঃ রাতে বিশেষ করে ক্যালরিযুক্ত ফল বেশি করে খাবেন। এই ধরেন কলা, আম , আঙ্গুর এছাড়া শুকনো ফল যা আপনার শারীরিক ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

খেজুর খেলে কি মোটা হওয়া যায়

প্রতি ৬ গ্রাম একটি খেজুরে আছে প্রায় ১৫ ক্যালোরি আপনার শরীরের ওজন বাড়াবে এবং পুষ্টি যোগাবে। আরো অনেক বেশি উপকারিতা রয়েছে যা আমাদের কাছে সবারই অজানা আবার অনেকেই জানেন খেজুরের উপকারিতা সম্পর্কে এ ধরুন যেমন আমাদের হজমের অনেক ধরনের সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে খেজুর খেলে আমাদের হজম শক্তি বাড়বে। আমরা যখন অনেক বেশি ক্লান্ত থাকি খেজুর খেলে আমাদের শারীরিক

 ক্লান্তি দূর হবে তাছাড়া আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির যোগানো দিবে। খেজুর আমাদের শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করে। খেজুর দ্বারা অনেক সুস্বাদু খাবার তৈরি করেও আপনারা খেতে পারেন। খেজুরকে অবশ্যই আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন রাখা উচিত। খেঁজুর দিয়ে আপনারা জ্যাম তৈরি করেও খেতে পারেন। 

কোন ভিটামিন খেলে ওজন বাড়ে

ওজন বাড়ানোর জন্য ডক্টররা সরাসরি কোন ভিটামিনের সাজেশন দেয় না তবে আপনারা চাইলে আপনাদের শরীরের সুস্থতা মেনে কিছু ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন। আবার এমন কিছু ভিটামিন যেমন আপনার গুরুত্বপূর্ণ কিছু ভিটামিনের তালিকা যেমনঃ

ভিটামিন বি কমপ্লেক্সঃ ভিটামিন যেমন বি ওয়ান ভিটামিন বি থেকে শুরু করে ভিটামিন বি টুয়েলভ পর্যন্ত যতগুলো ভিটামিন বাজারে সুলভ মূল্যে পাওয়া যায় সেগুলো দ্বারা আপনার বিপাকক্রিয়া উন্নত করবে এবং আপনার শক্তি উৎপাদনে বিশেষ কার্যকরী হবে। তবে তা অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে সেবন করবেন। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সেবন করা আপনার শারীরিক ক্ষতি বয়ে আনতে পারে।

ভিটামিন ডিঃ ভিটামিন ডি আমাদের হাড় ও দাঁত কে মজবুত করতে বিশেষ কার্যকরী আমাদের শরীরের যাবতীয় ক্যালসিয়াম শোষণ করতে ভিটামিন ডি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সৌন্দর্যের রহস্য জেনে রাখুন

ভিটামিন সিঃ ভিটামিন সি আমাদের শারীরিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। আপনারা পারলে বেশি বেশি করে টক ফল খাবেন তাহলে আপনাদের শরীরের ভিটামিন সি এর ঘাটতি হবে না। এতে করে আপনার খাবার রুচি থাকবে এবং আপনারা শারীরিক ওজন বাড়বে।

ভিটামিন ইঃ ভিটামিন ই একটি এমন জিনিস যা আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ করে এবং আমাদের কোষের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। 

৭ দিনে মোটা হওয়ার সহজ উপায়

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় সাত দিনের মোটা হওয়াটা খুব একটা সহজ নয়। তবে ইচ্ছা যদি প্রবল হয় তাহলে সবকিছুই সম্ভব এই কথাটাকে মাথায় রেখে আমরা চেষ্টা করব কিভাবে সাত দিনে মোটা হওয়া যাবে। আপনার কিছু উপায় অনুসরণ করলে সাতদিনের মোটা হওয়ার উপায় পেয়ে যাবেন। 

উচ্চ ক্যালরি খাবার খানঃ আপনার খাদ্য তালিকায় অবশ্যই উচ্চ ক্যালোরি জাতীয় খাবার রাখবেন। এই ধরুন দুধ ,পনির , রাইস ,পাস্তা , চিকেন , বিফ ইত্যাদি জাতীয় খাবার তালিকায় রাখবেন অবশ্যই আপনার শরীর মোটা হওয়ার জন্য উপযোগী হবে ওজন বাড়াবে।

 প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারঃ প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন মাছ, মাংস বলতে মুরগির মাংস, দুধ, পনির , প্রোটিন মিল্ক সেক , শুকনো ফল , বাদাম ইত্যাদি জাতীয় খাবার খেলে আপনার ওজন দ্রুত বাড়বে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সৌন্দর্যে মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব 

বারবার খাওয়ার অভ্যাসঃ দিনে তিনবার আমরা খাবার খেয়ে থাকি আমরা পেট ভরে তিনবার খাবার না খেয়ে ছয়বার খাবার খাওয়ার অভ্যাস করব তাতে করে আমাদের পেট কখনোই খালি থাকবে না। সবসময় ভরা থাকবে এতে আপনার ওজন দ্রুত বাড়বে।

ওজন উত্তোলন ব্যায়ামঃ নিয়মিত ওজন বাড়াতে হলে অবশ্যই আমাদের ওজন উত্তোলন ব্যায়াম করতে হবে। এটা আমাদের মাংসপেশি গঠন করতে সাহায্য করবে।

পর্যাপ্ত ঘুমঃ শরীরকে মোটা করার জন্য অবশ্যই আমাদের ৭ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমাতে হবে। কারণ দেখুন একজন সুস্থ মানুষকে অবশ্যই ছয় থেকে আট ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন পড়ে কিন্তু যখন আপনি শরীরকে স্বাস্থ্য করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ঘুমের প্রয়োজন বেশি পড়বে তাই আপনাকে প্রতিদিন ঘুমের অভ্যাস করতে হবে।

হাইড্রেশনঃ আপনার শারীরিক হাইড্রেশন কমানোর জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করবেন। কিন্তু অবশ্যই মনে রাখবেন খাবার সঙ্গে সঙ্গে অতিরিক্ত পানি পান করবেন না এতে করে আপনার হজম প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি হবে আপনার ক্ষুধা কমে যাবে।

১৫ দিনে মোটা হওয়ার সহজ উপায়  

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় আপনি যদি ১৫ দিনে মোটা হওয়ার কথা ভাবেন তাহলে কিছু পদক্ষেপ আপনাকে গ্রহন করতে হবে তাহলঃ 

উচ্চ ক্যালোরি খাবারঃ আপনাকে অবশ্যই উচ্চ ক্যালোরি জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে। উচ্চ ক্যালরি জাতীয় খাবার গুলো হল মাছ, মাংস, বাদাম, শুকনো ফল , দুধ, পাস্তা , রাইস ইত্যাদি। এ ধরনের খাবারে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকায় আপনার ওজন দ্রুত বেড়ে যাবে।

 প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারঃ আপনার পেশি গঠনের জন্য অবশ্যই প্রোটিন জাতীয় খাবার খাবেন । এই ধরুন ডিম ,মাছ , প্রোটিন শেক, মুরগির মাংস ইত্যাদি।

 বারবার খাওয়ার অভ্যাসঃ আপনারা দিনে তিনবার খাবার অভ্যাস না করে দিনে ছয়বার খাবার অভ্যাস করুন। এতে করে আপনার পেট খালি থাকবে না খাবার রুচি বাড়বে আপনার ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করবেন।

ওজন উত্তোলন ব্যায়ামঃ আপনার ওজনকে দ্রুত বাড়াতে ওজন উত্তোলন ব্যায়াম করুন। এই ধরুন ডাম্বেল বা বারবেল জাতীয় জিনিস দিয়ে ব্যায়াম করুন এতে আপনার শরীরের পেশি শক্তিশালী হবে ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

পর্যাপ্ত ঘুমঃ একজন মানুষের ঘুমের নিয়ম ৬ থেকে ৮ ঘন্টা। কিন্তু আপনি যখন মোটা হওয়ার জন্য চেষ্টা করছেন তখন আপনাকে অবশ্যই । ৯ ঘন্টা ঘুমানো জরুরী। ঘুম আপনার ওজন বাড়াতে প্রচুর কার্য করি একটি উপায়।

হাইড্রেশনঃ আপনারা শরীরে পর্যাপ্ত পানি পান করবেন। তবে খাবার পরে অতিরিক্ত পানি পান করবেন  না যাতে করে আপনার খাবার রুচি কমে যাবে ক্ষুধা কম লাগবে।

 স্ট্রেস কমানোঃ আপনার শারীরিক স্ট্রেস কমানো জরুরী। না হলে আপনার মানসিক সমস্যার কারণে আপনার ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পেতে ব্যাঘাত ঘটাবে। আপনার স্ট্রেস কমানোর জন্য আপনি যোগ ব্যায়াম করতে পারেন।

অয়েলি বা চর্বি জাতীয় খাবারঃ মোটা হওয়ার জন্য আপনি অয়েলি বা চর্বি জাতীয় খাবার বেশি করে খাবেন। 

ফাস্ট ফুডঃ অতিরিক্ত ফাস্ট ফুডের খাবার খেলে আপনার ওজন বাড়বে আপনি মোটা হতে পারবেন। তবে শুধু মোটা হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলায় ভালো।

মন্তব্যঃ সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় 

 আপনারা যদি কোন সাপলিমেন্ট বা ঔষধ ব্যবহার করে থাকেন তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তা ব্যবহার করবেন না হলে আপনাদের শারীরিকভাবে অনেক সমস্যা হতে পারে। আশা করছি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরগুলো খুঁজে পাবেন। আমার লেখা আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লাগে বা আপনাদের কোন রকম কোন তথ্য বিষয়ে কাজে লাগে তাহলে আমার ভালো লাগবে।

 আর আপনাদের কাছে যদি আমার লেখাটি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের সঙ্গে ও আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। (আল্লাহ হাফেজ)