বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি ভালো করে পড়ুন। আমরা যারা লেখালেখি করতে পছন্দ করে নতুন কোন বিষয় নিয়ে জানতে ইচ্ছা পোষণ করি তাদের জন্য এই ব্লগিং সাইটকে আর্টিকেল লেখার জন্য একটি অত্যাধুনিক সাইটি হিসেবে পরিচিত।
আমরা অনেকেই জানিনা বাংলা লিখেও যে আয় করা যায় সে বিষয়ে অনেকে অজ্ঞ। বাংলা লিখে কিভাবে আয় করা যায় আসুন আমরা সে বিষয়ে আজকে জানবো। বাংলা লিখে আয় করার জন্য প্রথমত আমাদের একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হবে আমরা চাইলে নিজেদের ওয়েবসাইটের কাজ না করে কাজ শিখে অন্য কোম্পানির হয়েও আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারি।
সূচিপত্র
-
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- বাংলা আর্টিকেল লেখার কিছু সংক্ষিপ্ত নিয়ম
- বাংলা আর্টিকেল লিখার আরো বিশদ কিছু নিয়
- লাইন গ্যাপ দিয়ে বাংলা কনটেন্ট রাইটিং
- আর্টিকেলে অ্যাট্রাক্টিভ ডাউনলোড লিংক যুক্ত করা
- ফোকাস কিওয়ার্ড
- ওয়েবসাইট ছাড়া অন্য কোথাও আর্টিকেল লিখে রাখা
- আর্টিকেলে আপনি , আমি শব্দের ব্যবহার
- আর্টিকেল লেখা লেখি নিয়ে অনলাইন কোর্স তৈরি
- মতামত
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম না জেনে যদি আমরা আর্টিকেল লিখতে যায় তা থেকে আমরা কখনই কোন অর্থ আয় করতে পারবো না। বাংলা লিখে আয় করতে হলে প্রথমে আমাদের বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে। আমরা এই নিয়মগুলো অবলোকন করে না চলি তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি গুগোল কখনোই র্যাঙ্ক করাবে না। আরে গুগলে রান করানোর জন্য প্রথমে আমাদের যেটা করতে হবে বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
আরো পড়ুনঃ ইংরেজি আর্টিকেল লেখার নিয়ম
এমনভাবে শিখতে হবে জানতে হবে যাতে করে সে আর্টিকেলটি পাবলিস্ট করার পর আমাদের সাইটের ট্রাফিক অনেক বেড়ে যায়। আপনার আর্টিকেল লেখার সাইটে ট্রাফিক যত বেশি হবে আপনার আই তত বাড়বে। আর তাই অবশ্যই আমাদের বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়মকে ফলো করতে হবে।
বাংলা আর্টিকেল লেখার কিছু সংক্ষিপ্ত নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল লেখার সংক্ষিপ্ত কিছু নিয়ম আসুন জেনে নিনঃ ভূমিকা , শিরোনাম , বিষয় নির্বাচন , মূল অংশ , ভাষার ব্যবহার , সম্পাদনা ও প্রুভ রিডিং , উপসংহার , এ সম্পর্কে আসুন বিস্তারিত জানি।
ভূমিকাঃ আর্টিকেল লেখার শুরুতে অবশ্যই একটি ভূমিকা বাটন রাখবেন যাতে করে
পাঠকের সারসংক্ষেপ বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে সুবিধা হয়। একটি সংক্ষিপ্ত ভূমিকা
বটন আর্টিকেল কে আকর্ষণীয় করে তোলে
শিরোনামঃ আর্টিকেল লিখার আরেকটি নিয়ম হলো শিরোনাম আর্টিকেলের শুরুতে অবশ্যই একটি আকর্ষণীয় শিরোনাম রাখবেন যাতে করে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়। আপনার আর্টিকেলটি যদি না পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাহলে ওই আর্টিকেল লেখার কোন অর্থই হবে না। আর তাই শিরোনামটা এমন ভাবে লিখন যাতে করে আর ওই পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বাধ্য হয়।
বিষয় নির্বাচনঃ আর্টিকেল লেখার শুরুতে প্রথমে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে
সম্পর্কে ভেবে নিন আপনি কোন বিষয়ে লিখবেন বা কোন বিষয়টি আপনার ভালো লাগছে এবং
আপনার পাঠক কোন বিষয়টি নিয়ে বেশি স্যাটিসফাইড হবে সে সম্পর্কে আগে ভেবে
নিন। দেখুন আপনি যদি না বোঝেন যে পাঠক কোন বিষয়ে বেশি আগ্রহে তাহলে আপনি
কখনোই একটি নির্দিষ্ট বিষয় নির্বাচন করে উঠতে পারবেন না। একটি সঠিক বিষয়
নির্বাচন করে ওঠার জন্য অবশ্যই আপনাকে বিষয় নির্বাচনে খুবই সতর্ক থাকতে হবে
মূল অংশঃ মূল অংশে অবশ্যই বিষয়বস্তুর সম্পর্কে আলোচনা করুন
বিষয়বস্তুকে এমনভাবে তুলে ধরুন যাতে করে পাঠকরা বুঝতে পারে যে আপনার আর্টিকেলে
তিনি কি কি ধরনের তথ্য পেতে চলেছেন। মূল অংশ যদি আপনার পাঠক বুঝতে না পারে তাহলে
সে আর্টিকেলের ভিতরে প্রবেশ কখনোই করবেনা। প্যারাগ্রাফগুলোকে এমন ভাবে
সাজাবেন যাতে করে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে আপনার লিখার প্রতি মূল পয়েন্টগুলোকে
এমন ভাবে উপস্থাপন করুন যাতে করে আপনার পাঠক আপনার লেখা ছেড়ে বেরোতে না
পারে। প্রত্যেকটি পয়েন্টে এমন ভাবে উপস্থাপন করুন যাতে করে আপনার লেখার
প্রতি তাদের আকর্ষণ সৃষ্টি হয়।
আরো পড়ুনঃ বাংলা আর্টিকেল লেখার টিপস
ভাষার ব্যবহারঃ ভাষার ব্যবহার এমন ভাবে করুন যাতে করে আপনার পাঠকের
বুঝতে সুবিধা হয় ভাষাকে অবশ্যই সহজ ও প্রানোজ্জল রাখবেন যাতে করে আপনার পাঠকের
বুঝতে সহজ হয়।
সম্পাদনা ও প্রুফ রিডিংঃ আর্টিকেল লেখার পর অবশ্যই আপনার লেখাকে সম্পাদনা ও প্রুফ রিডিং করবেন যাতে করে লেখায় কোন ভুল ত্রুটি না থাকে। যদি আপনার লিখায় বেশিরভাগই ভুল থাকে তাহলে আপনার পাঠকের মনোযোগ নষ্ট হবে। আর তার কারণে আপনার আর্টিকেল সাইটে কোন ট্রাফিক পাবেন না এতে করে আপনার আর্টিকেলটি কখনোই google র্যাংক করাবে না।
উপসংহারঃ আপনার বাংলা লেখার আর্টিকেল উপসংহার অবশ্যই রাখবেন। লেখা
শেষে একজন লেখক এর মন্তব্য অনেক জরুরী এই লিখাটাকে ভিত্তি করে একজন লেখক কি
মন্তব্য করছে সেটাও জানার জন্য আপনার পাঠক উদ্বুদ্ধ হয়ে থাকেন। আর তাই নিজস্ব
মতামত তুলে ধরুন এবং আপনি আর্টিকেলের মধ্যে যে উল্লেখ করেছেন তা পুনরায় সে
পয়েন্ট গুলো উপস্থাপন করার চেষ্টা করুন। এতে করে আর্টিকেলের গুণমান
বাড়বে।
বাংলা আর্টিকেল লিখার আরো বিশদ কিছু নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল লেখার অনেকগুলো নিয়ম রয়েছে তাই এই পোস্টটি অবশ্যই পড়ুন। বাংলা আর্টিকেল রাইটিং এর জন্য আমরা কিছু টিপস নিয়ে আলোচনা করব। এই বাংলা আর্টিকেল পোস্টটি থেকে আপনি অবশ্যই অনেক কিছুই সম্পর্কে জানতে পারবেন বিশেষ করে জানতে পারবেন SEO সম্পর্কে। আপনি যদি এসইও সম্পর্কে না জানেন তাহলে কখনোই একটি আর্টিকেলকে র্যাংকে নিয়ে যেতে পারবেন না একটি আর্টিকেল রেঙ্কে নিয়ে যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে এসিও করতে জানতে হবে।
বাংলা ইংরেজি আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বাংলায় ইংরেজি আর্টিকেল লেখার জন্য অবশ্যই আপনাকে এই আর্টিকেলটি ভালো করে পড়তে হবে। প্রফেশনাল ফিলান্সিং হতে হলে অবশ্যই কন্টেন রাইটিং এ আকর্ষণ থাকতে হবে এডভান্স কনটেন্ট রাইটিং জানতে হবে।
লাইন গ্যাপ দিয়ে বাংলা কনটেন্ট রাইটিং
আমরা অনেকেই আছি বাংলা লেখার সময় লাইন গ্যাপ দিয়ে প্যারাগ্রাফ লিখি দুই
প্যারাগ্রাফ এর মধ্যে লাইন গ্যাপ দিয়ে দুই লাইন গ্যাপ দিয়ে আমরা কন্টেন্ট লিখি
এমনটা কখনোই করবেন না। শুদ্ধভাবে একটি কন্টেন্ট লিখতে হলে অবশ্যই আপনাকে
জানতে হবে প্যারাগ্রাফ কিভাবে লিখতে হয় এক লাইন গ্যাপ রেখে অবশ্যই একটি
প্যারাগ্রাফ লিখবেন বাংলা প্যারাগ্রাফ লেখার সময় অবশ্যই এই কথাটি মাথায়
রেখে কনটেন্ট লিখবেন।
পোস্ট ফরমেটিংঃ বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়মে মধ্যে আরেকটি হলো পোস্ট
ফরমেটিং আপনার লেখা পোষ্টের ফরমেটিং যদি সুন্দর না হয় তাহলে আপনার আর্টিকেলটি
আকর্ষণীয় হবে না বাড়িতে আকর্ষণীয় করার জন্য অবশ্যই সুন্দর করে আর্টিকেল
ফরমেটিং করতে হবে। পুরো আর্টিকেল লিখা হয়ে গেলে এলাইমেন্ট জাস্টিফাই করে
লিখাকে সমান করে নিবেন। এবং ছবি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও এলাইমেন্ট সেন্টার
ব্যবহার করতে হবে আপনি যদি এই ব্যাপারগুলো মাথায় রাখেন তাহলে আপনার জন্য
আর্টিকেল রাইটিং জবটি করা অনেক সহজ হবে।
আরো পড়ুনঃ একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করবেন।
সূচিপত্রঃ একে কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য সূচিপত্র অনেক ইম্পরট্যান্ট একটি
জিনিস অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস সূচিপত্র থাকলে আপনার পাঠক বুঝতে পারবে আপনার
আর্টিকেল এর মধ্যে ঠিক কোন কোন তথ্য গুলো রয়েছে। একটি সূচিপত্র যখন লেখা
হয় তখন আপনার আর্টিকেলের প্রাসঙ্গিক পয়েন্ট গুলো সেই সূচিপত্রে তুলে ধরা হয়
তখন একটি পাঠকের কোন তথ্যটা প্রয়োজন সেটা বুঝে সেটা দেখার জন্য তার অনেক সুবিধা
হয় যার ফলে পাঠক অনেক আকর্ষণ হয় এই সূচিপত্রের ওপর।
সূচিপত্র দিয়ে এমনভাবে আপনি যে বিষয়টি লিখছেন ঠিক একই বিষয়ের প্রাসঙ্গিক কিছু
লিংক তুলে ধরুন আপনার এই আর্টিকেলটি এমন ভাবে সাজিয়ে লিখুন যাতে করে পাঠক বুঝতে
পারে আপনার আর্টিকেলের আসল পয়েন্ট গুলো কি এবং কি আছে আর্টিকেলের মধ্যে আর তিনি
বা কোন তথ্যগুলো চাচ্ছেন যা আপনার সূচিপত্রকে আকর্ষণীয় করে তুলবে
আরও পড়ুন সেকশানঃ আর্টিকুলার মধ্যে অবশ্যই আরো পড়ুন সেকশন রাখুন যাতে
করে পাঠক বুঝতে পারে আপনার লেখা আরো অনেকগুলো আর্টিকেল সাবজেক্ট করা আছে একজন
পাঠকের একটা জালের মধ্যে ধরে রাখার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আরো
পড়ুন সেকশনে এমন কিছু প্রাসঙ্গিক লিংক তুলে ধরুন যাতে করে আপনার পাঠকের বুঝতে
সুবিধা হয় আপনার লেখা এমন আরও অনেকগুলো আর্টিকেল রয়েছে যেখানে তিনি ঢুকলে তার
আরো কিছু তথ্যের অনুসন্ধান তিনি করতে পারবেন।
আর্টিকেলে অ্যাট্রাক্টিভ ডাউনলোড লিংক যুক্ত করা
আপনার আর্টিকেল অবশ্যই একটি অ্যাট্রাক্টিভ ডাউনলোড লিংক যুক্ত রাখবেন যাতে করে আপনার পাঠক বুঝতে পারে আপনার সাইডে কি ধরনের তথ্য তিনি আরো পেতে পারেন। আপনারা অন্যান্য আর্টিকেলে অবশ্যই দেখেন যে অ্যাট্রাক্টিভ কিছু বাটন লিংক যুক্ত করা হয় যাতে করে পাঠক সেখানে গিয়ে বিস্তারিত জানতে পারে ডাউনলোড করে দেখতে পারে বিভিন্ন অফার জাতীয় কিছু থাকতে পারে সেই বাটনে।
এমন অ্যাট্রাক্টিভ ডাউনলোড লিংক বাটন কিভাবে তৈরি করবেন আসুন আমরা জেনে নিন। হেল্পঃ <a href="https://ordinaryit.com"><button class="btn btn-block btn-raised btn-secondary">বিস্তারিত জানতে এখানে চাপ দিন</button></a> , আপনার আর্টিকেলটি দেখতে সুন্দর এবং মানানসই করার জন্য অবশ্যই এই বাটন লিংকটি ব্যবহার করুন।
ফোকাস কিওয়ার্ড
আমরা অনেকেই জানি ফোকাস কিওয়ার্ড আসলে কি ফোকাস কিওয়ার্ড হলো একটি আর্টিকিলের
হৃদপিণ্ড। একটি ফোকাস কিওয়াড ছাড়া কখনো একটি আর্টিকেল গুগল রাঙ্কের প্রথমে
সাধারণত আসে না। এখন আমরা এখনো অবশ্যই আপনাদের মনের প্রশ্ন জাগবে আসলে
ফোকাস কিওয়ার্ড টা আসলে কি জিনিস
ধরুন , বাংলা আর্টিকেল কিভাবে লিখবেন আপনি জানেন না তাহলে আপনি অবশ্যই শেখার
জন্য গুগল এর কাছে সার্চ দিবেন যে বাংলা আর্টিকেল কিভাবে লিখতে
হয়? তো আপনি অবশ্যই কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয় লিখে গুগলে সার্চ করবেন
এই নির্দিষ্ট বিষয়টি হলো ফোকাস কীওয়ার্ড। নির্দিষ্ট বিষয়টি কিভাবে লিখবেন
অবশ্যই আপনি লিখবেন যে " বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম কি" বা " বাংলা আর্টিকেল
কিভাবে লিখতে হয়" আপনি অবশ্যই এভাবে লিখে সার্চ দিবেন তাই না? আসলে এটাই
হলো ফোকাস কিওয়ার্ড।
তার মানে আপনি যে বিষয়ে লিখতে ইচ্ছুক সে বিষয়ে জানার জন্য বা পোস্ট লিখার জন্য যখন গুগলে সার্চ করবেন সেটাই মূলত ফোকাস কিওয়ার্ড। ধরুন একটি বিষয় জানার জন্য এক এক মানুষ এক এক ধরনের করে ফোকাস কিওয়ার্ড আর সার্চ করে। যেমন ধরুন, একটি একজন ব্যক্তি দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য বা ভ্রমণে যাওয়ার জন্য প্রথমে একজন ব্যক্তি সার্চ করবে এভাবে যে পাসপোর্ট কিভাবে তৈরি হয়। কত দিনে পাসপোর্টটি হাতে পাওয়া যাবে। একটি পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে।
কিভাবে ভেরিফিকেশন হয়। ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা ছবি কিভাবে দেওয়া হয়। কিভাবে মেডিকেল রিপোর্ট তৈরি করা হয়। কতদিনের জন্য ভ্রমণের দেশের বাইরে যাওয়া যায়। কত টাকা খরচ হতে পারে একটি হোটেলে থাকা খাওয়ার। আমি নিচে এ সম্পর্কিত কয়েকটি ফোকাস কি ওয়ার্ড এর তালিকা দিচ্ছিঃ
- দেশের বাইরে ভ্রমণে যাওয়ার জন্য ভিসা কিভাবে পাব
- কোথায় পাসপোর্ট তৈরি করা হয়
- পাসপোর্ট তৈরি করতে কোন দালালের প্রয়োজন হয় কিনা
- পাসপোর্ট তৈরি করতে কত টাকার প্রয়োজন হয়
- পাসপোর্ট জন্য কি কি কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়
- ফিঙ্গারপ্রিন্ট ছবি এবং মেডিকেল কিভাবে করানো হয় পাসপোর্ট কতদিনে হাতে পাওয়া যায়
- পাসপোর্ট তৈরি করতে পুলিশ ভেরিফিকেশন কিভাবে করা হয়
- দেশের বাইরে গেলে একটি হোটেলের থাকা খাওয়ার খরচ কত হতে পারে
উপরের সব কয়টি কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করলে দেখতে পাবেন google আপনাকে সঠিক তথ্য
আসলে এটাই মূলত ফোকাস কি ওয়ার্ড। একটি পোস্টের ফোকাস কিওয়ার্ড রাখবেন সাধারণত
১০ থেকে ১৫ বার একটি ফোকাস কিওয়ার্ড একটি আর্টিকেলের বিভিন্ন অংশে রাখা
উচিত। প্রত্যেকটি অবশ্যই একটি করে ফোকাস কিওয়ার্ড রাখতে হবে একটি ফোকাস
কিওয়ার্ডকে অবশ্যই ইমেজ, টাইটেল ফিচার অন্যান্য ইমেজ পোস্ট এর প্রথম প্যারা বা
প্যারাগ্রাফ এর অন্যান্য শিরোনাম প্যারার মধ্যেও ফোকাস কিওয়ার্ড রাখতে
হবে।
ওয়েবসাইট ছাড়া অন্য কোথাও আর্টিকেল লিখে রাখা
অনেকের মূলত আর্টিকেল লিখতে গিয়ে অনেক পেজ ব্যবহার করে মাইক্রোসফট , নোটপ্যাড
, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ইত্যাদি জায়গায় লিখে রাখেন কেউবা মোবাইল নোটপ্যাড
লিখেন আর এই লিখায়ে পরবর্তীতে কপি করে পোস্টের মধ্যে শেয়ার করে আপলোড করে দেয়
এতে করে ওয়েবসাইটে পাবলিস্ট করার জন্য ওয়েবসাইটের অনেক বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে
থাকে।
আপনি যদি বিভিন্ন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড নোটপ্যাড এবং মোবাইল নোটপ্যাড ইত্যাদি
জায়গায় লিখে যদি পরবর্তীতে ওয়েব সাইটে এসে পাবলিশ করতে আসেন সে ক্ষেত্রে আপনার
লিখার পরবর্তীতে পাবলিস্ট করার সময় সেগুলো ছোট বড় হবে বা ভেঙ্গে যাবে আর এই
ভেঙ্গে যাওয়া পণগুলো দেখতে এমন বাজে দেখায় যাতে করে আপনার ওয়েবসাইটের গুণমান
নষ্ট হয়ে যায় আমাদের ওয়েবসাইটের গুণমান ধরে রাখার জন্য অবশ্যই এই কাজগুলো করা
যাবে না। আপনাদের কাছে অনুরোধ রইল আপনারা কখনো এ ধরনের কাজ করে নিজেদের
ওয়েবসাইটের কোন ক্ষতি করবেন না।
আর্টিকেলের টাইটেলঃ একটি আর্টিকেলের টাইটেল বা আপনার লেখা পোস্টের টাইটেল
অথবা শিরোনাম যেন ৫ থেকে ৯ শব্দের মধ্যে হয়ে থাকে পোস্ট শিরোনাম পড়ে যেন আপনার
পাঠক বুঝতে পারে পুরো পোস্টে আসলে কি আছে? আপনার পাঠক আর্টিকেল পড়ার
ক্ষেত্রে দেখবেন ১০ জনের মধ্যে আটজনই আর্টিকেলের টাইটেল শিরোনাম দেখে অন্য
আরটিকাল পোস্টে ঢুকে যায়। তাই চেষ্টা করবেন আর্টিকেলের পোস্ট শিরোনাম বা
টাইটেল ফোকাস কি ওয়ার্ড এর মধ্যে রাখতে এবং সেই ফোকাস কি ওয়ার্ডটি ৫ থেকে ৯
শব্দের মধ্যে রাখতে।
আর্টিফিলের বডিঃ একটি আর্টিকেলের পারফেক্ট পোস্ট পোস্ট ন্যূনতম
পাঁচটি প্যারাগ্রাফ রাখতেই হবে বা সাবডিং রাখা উচিত। আর অবশ্যই
একটি পোস্টে অবশ্যই দশটি প্যারা রাখতে হবে। একটি প্যারাতে
অবশ্যই ৬০০ শব্দের বেশি রাখা যাবে না চেষ্টা করবেন একটি প্যারাতে ৬০০ শব্দের
মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে। কোন কিছুর বৈশিষ্ট্য বা সুবিধা-অসুবিধা উপকার
অপকারিতা ইত্যাদি সম্পর্কে তুলে ধরার সময় প্যারা আকারের না লিখে বুলেট আকারে
লিখার চেষ্টা করবেন। আপনার লেখা পোষ্টের মধ্যে অবশ্যই প্রাসঙ্গিক কিছু
পোস্টের লিংক রাখার চেষ্টা করবেন যাতে করে আপনার পাঠক আপনার পোষ্টের মধ্যে বা
ওয়েবসাইটের মধ্যে যেন সীমাবদ্ধ থাকে।
আর্টিকেলে আপনি , আমি শব্দের ব্যবহার
যখন কোন পোস্ট আপনি লিখবেন তখন অবশ্যই আমি/ আপনি এ ধরনের শব্দের ব্যবহার বেশি করে
করবেন যাতে করে আপনার পাঠক বুঝতে পারে যে আপনি তার সঙ্গে গল্প করছেন। যখন একজন
পাঠকের সাথে আপনার বন্ধুর মতো সম্পর্ক তৈরি হবে আপনার ট্রাফিক ততঃ বাড়বে।
আর্টিকেল লেখা লেখি নিয়ে অনলাইন কোর্স তৈরি
আজ এই ডিজিটাল যুগে অনলাইন কাজের এতো চাহিদা যে সবাই চাই ঘরে বসে কিছু না কিছু করতে। আর তাই আপনি যদি চান লেখা লেখির ওপর একটি কোর্স তৈরি করতে চান তাহলে করতে পারেন। এই কোর্স করিয়ে আপনি ভালো মানের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আপনার কাছে এমন অনেক ছেলে মেয়ে আসবে যারা লেখা লেখি করে আয় করতে চাইবে আপনি চাইলে তাদের কাছে আর্টিকেল সাইট বিক্রয় করতে পারবেন। প্রথমে আপনি অল্প কিছু টাকা দিয়ে কোর্স বিক্রয় করবেন। আস্তে আস্তে কোর্সের টাকা বাড়িয়ে দিবেন।
মতামতঃ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url